নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন পরিবহন চালক ও কর্মচারী ইউনিয়ন স্বঘোষিত সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক মোঃ মোস্তাজাবুল হক ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়াই দীর্ঘদিন যাবত চাকরি করছেন গাড়ি চালক পদে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে অভিযোগ উঠেছে। অন্য আরেক জন গাড়ির চালক বলেন
কি ভাবে ডাইভিং লাইসেন্স ছাড়া সরকারি চাকরি করে আসছে বছরের পর বছর এই মো: মোস্তাজাবুল হক। এর খুঁটির জোর কোথায়। কি ভাবে সে এখানে চাকরি করছে তদন্ত করে আইনের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।
সরজমিনে গিয়ে কথা বলে জানা যায় আরও অনেকেই বলে কিভাবে সে গাড়ি চালক পদে সরকারি চাকরি করছে ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া । তাহার খুঁটির জোর কোথায় তাহার এ ব্যাপারে কি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অবগত। আমাদের জানা মতে তাহার ভোটার আইডি কার্ড ও নেই যদি থেকেও থাকে অরিজিনাল না। আর ড্রাইভিং লাইসেন্স তো নেই।
গত ২০ মে ২০২৫ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স চাওয়া হয়। অন্য সবাই ড্রাইভিং লাইসেন্স যথা সময়ে জমা দিলে ও মোস্তজাবুল হক ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতে ব্যর্থ হয়। তখন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ গাড়ি টি মোস্তজাবুল হকের কাছে থেকে নিয়ে অন্য একজন চালক কে দেয়। সেই গাড়ির নাম্বার (১৩-০৪৮৩) কন্টেনার ক্যারিয়ার।
২৮ মে ২০২৫ তারিখ আদেশ হয়।তারপর পরিবহন বিভাগ থেকে।প্রশাসনিক ব্যবস্থার গ্রহণ প্রসঙ্গে। তারিখঃ ১৬/০৬/২০২৫
সচিব দপ্তর নোট দেওয়া হয়।
তখন আর জানার কোন অবকাশ থাকেনা মিথ্যা দিয়ে কখনো সত্যি কে ডাকা যায়না। সত্যি একদিন না একদিন ঠিকই বেরিয়ে আসে। প্রমান হয়ে গেলো তাহার কোন ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই তাহলে সে গাড়ি ড্রাইভার হতে পারে না অথচ সরকারি চাকরি করছে গাড়ি চালক ড্রাইভার হিসেবে বছরের পর বছর। কি ভাবে সম্ভব।
মোঃ মোস্তজাবুল হকের কাছে থেকে গাড়ি নিয়ে আরেক জন কে দেওয়া হয়। কিন্তু কি ভাবে সে এখনো বসে বসে বেতন পায় কাজ না করে ও। এত বড় মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে চাকরি করে আসা ব্যাক্তি যখন প্রমান হলো অপরাধী তার কাছে থেকে শুধু গাড়ি নিয়ে অন্য আরেকজন কে দেওয়া হলো। অথচ সে চাকরিতে বহাল। নেওয়া হলো না তার বিরুদ্ধে আইনি কোন ব্যাবস্হা।
বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পরে সকলের একটাই চাওয়া এই অপরাধীর শাস্তি হওয়া উচিত। আইনের মাধ্যমে সঠিক তদন্ত করে বিচারের আওতায় আনা হোক।
এ বিষয়ে মোস্তজাবুল হক কে একাধিক বার ফোন করে ও পাওয়া যায়নি ।
এ বিষয়ে মহাব্যবস্হাপক (পরিবহন) আব্দুল্লাহ আল মাসুদ কে একাধিক বার ফোন করে ও পাওয়া যায়নি।