
স্টাফ রিপোর্টার:
ধরা ছুয়ার বাইরে ছাত্র-জনতা হত্যা মামলার আসামী রায়হান হামীদ। প্রকাশ্য দিবালোকে ঘুরে বেড়ালে ও এ যেনো দেখার কেউ নেই। রায়হান হামীদের খুঁটির জোর কোথায়।
নিষিদ্ধ বাংলাদেশ ছাএলীগ ঢাকা জেলা উওর এর সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হান হামীদ ছাএ জনতা হত্যা মামলার ৬৫ নম্বর আসামি বয়স ৩৬ বছর পিতা আব্দুল হামিদ। তাহার নামে আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে বলে জানান স্হানীয় একজন রাজনৈতিক নেতা। রায়হান হামীদ এর আগে ও ডিবি পুলিশের হাতে আটক হয়ে জেলা কারাগারে আটক থাকে দীর্ঘদিন। তাকে সবকিছু দিয়ে বর্তমানে সহযোগিতা করছে তাহার সহযোগী ভাই ফোরকান হাকিম,পিতা আব্দুল হামিদ। বর্তমান তিনি আশুলিয়া থানাধীন নবীনগর এলাকার আশেপাশে আছে বলে জানাযায়।
বিএনপির এক রাজনৈতিক নেতা বলেন এই রায়হান হামীদ ছাত্র জনতা হত্যা মামলার আসামী তাকে যত তারাতাড়ি হোক আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছি।
জাতীয় যুব শক্তি ঢাকা জেলা উওরের এক রাজনৈতিক নেতা বলেন রায়হান হামীদ নিষিদ্ধ ছাএ লীগের ঢাকা উওরের সাংগঠনিক সম্পাদক থাকা কালীন অবস্থায় অনেক অন্যায় অত্যাচার অবিচার করেছে মানুষকে মামলা হামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। তিনি ছাএ জনতা হত্যা মামলার আসামী আমাদের সকলের দাবী আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক।
এবিষয়ে জানতে চাইলে আশুলিয়া থানার ওসি আব্দুল হান্নান বলেন আমরা ধারাবাহিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছি ইতিমধ্যে আমাদের অভিযানে আশুলিয়া থানায় অনেক হত্যা মামলার আসামী আটক হয়েছে। আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে আসামি যেই হোক তদন্ত সাপেক্ষে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।